পরিশুদ্ধ শুক্র কীট মুক্ত , হাওজে কাওছার ও আল্লাহর নুর
পরিশুদ্ধ শুক্র কীট মুক্ত , হাওজে কাওছার ও আল্লাহর নুর
কেন যৌন মিলন নিষিদ্ধ করি। প্রতিটি ছেলে মেয়ে বা নারী পুরুষ যৌন মিলন করার সময় বিভিন্ন শক্তি এই যৌন মিলন অংশ নেয়। একটি সময় বিভিন্ন জীব জোনার এই যৌন মিলনের করতে করতে তার দেহের অংশের রুপ নেয়। আর যদি যৌনিতে বীর্যপাত করলে সেই বীর্যের অংশের ভাগ নেয় জীব জোনার মিলে।
বিষয়টি পরিস্কার করে বলি। প্রতিটি ছেলে এবং মেয়ে তার দেহ পরিশুদ্ধ করার আগে প্রতিটি ছেলে মেয়ের সাথে পশু আত্মা এবং খান্নাস রুপ থাকে এবং আলো এবং অন্ধকার মিলে মিশে এক সাথে থাকে। নেগেটিভ আর পজিটিভ উভয় শক্তি এক বিরাজমান হয়। যখন দেহ মিলন করতে যায়, এই যৌন মিলন সৃষ্টি করে বিভিন্ন জীব জোনার মিলে। একটি ছেলের দেহের সাথে জীন হোক বা ম্যাহদার হোক বা ভৈরব হোক বা শীব হোক মিশে থাকে, ঠিক একটি নারী দেহের সাথে বিভিন্ন কালি মিশে যায় সেক্স করার সময়। যখন পুরুষ নারী দেহের ভিতরে যৌনতে বীর্যপাত করে তখন সেই বীর্যের সাথে সেই সব জীব জোনার এর বীজ অংশ চলে যায় সেই নারীর যৌনীর ভিতরে ফেলে দেয় দেহে মিশে যায় আর যে কালি সেই নারীর দেহের সাথে মিশে থাকে সেই কালি নারীদেহ ধারন করে রক্তে মিশে দেয় সেই বীজ।
তার তার পরে সেই নারী কত জনের সাথে মিলন করেছে সেই ভাবে বিভিন্ন শক্তির অংশ মিশে ফেলে দেহে। এখন ভাবেন একটি বার কি হয়। একজন সাধক তার দেহ আগে অন্ধকার জগতের অংশ বাদ দিয়ে হয় তার পরে আলোর জগতের কুন্ডলী চক্র জাগরন করে পরিপূর্ণ পরিশুদ্ধ করে শুক্র কীট মুক্ত করে, পশু আত্মা মুক্ত করে ও , তার পরে দেহ পরিপূর্ণ সোনালি চন্দ্র লাভ করার পরে মুল আল্লাহ দর্শন করার পরে সাধকের পুরুষের বীর্য তখন হাওজে কাওছার রুপ লাভ করেন। এই পর্যন্ত সাধক আসলে তাকে আবদাল ওলী বলা হয়।
যদি সাধক চক্র একটিভ মিনিমাম দুইটি করতে পারে তখন সেই সাধকের বীর্য কে আল্লাহর নুর বলা হয়। চক্র একটিভ করা সহজ না। চক্র একটিভ কেও চেষ্টা করিয়েন না সহজ না।
No comments